আজই বুকিং করুন – 01402288573/01977886877/01678076361 To 69 = 9 Line
*বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে নক করুন অথবা কল করুন।
আজই বুকিং করুন – 01402288573/01977886877/01678076361 To 69 = 9 Line
*বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে নক করুন অথবা কল করুন।
====================
নিরাপত্তা_এবং হসপিটালিটির কারনে ট্রাভেলন এর সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমণ করেন।
উল্লেখযোগ্যঃ-কোন হিডেন চার্জ নেই।।
=======================================
১ম রাতঃ
আরামবাগ থেকে যাত্রা শুরু হবে ঠিক সন্ধ্যা ৬টায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার মাঝে যাত্রীদের সবাইকে এসে আনুসাঙ্গিক সবকিছু বুঝে নিতে হবে। বাসে চড়ে এরপর গন্তব্য সরাসরি টেকনাফ- হাইওয়ে দিয়ে।
১ম দিনঃ
সেইন্ট মার্টিনসকাল ৭টাঃ টেকনাফ জাহাজঘাটে বাস পৌঁছুবে। সকাল ৯টাঃ জাহাজে চেপে যাত্রা শুরু সেইন্ট মার্টিন অভিমুখে। অত্যাধুনিক এই জাহাজ গুলিতে সমুদ্র যাত্রা আরাম তো বটেই, নিরাপদ ও। বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়ে টেকনাফ থেকে সেইন্ট মার্টিন যেতে সময় লাগবে ৩ ঘণ্টার মত। নাফ নদীর শোভা, সী-গালের ঝাঁক, ওপাশে মায়ানমার- সব মিলিয়ে দেখতে দেখতে ৩ ঘণ্টা যে কখন কেটে যায়, বোঝাও যায়না। ভাগ্য ভাল থাকলে সী-গাল তো বটেই, সমুদ্রের বুকে ডলফিন, উড়ুক্কু মাছের ঝাঁপ এসব-ও দেখা যায়।বেলা ১২টাঃ সেইন্ট মার্টিন পৌঁছে রিসোর্টে চেক-ইন। লাঞ্চের পর দ্বীপে ঘুরে দেখা শুরু। আমাদের গাইড আপনাকে ঘুরে ঘুরে দেখাবে আসে পাশের সব কিছু। রাতে সেন্টমার্টিন থাকা।
২য় দিনঃ
সকাল ৮টাঃ রিসোর্টে সকালের নাস্তা সেরে ট্রলারে ছেরা দ্বীপ ভ্রমণ। ছেরা দ্বীপ মূলত সেইন্ট মার্টিনের-ই একটি অংশ। এ দ্বীপে কোন স্থায়ী জনমানুষ নেই। বেলা ১২টাঃ ছেরা দ্বিপ থেকে আবার সেইন্ট মার্টিন, ফিরে আসা। বেলা ২টাঃ লাঞ্চ। বাঙালি খাবারের মেন্যুতে থাকছে সামুদ্রিক মাছ অথবা মুরগী। সারা বিকাল আসে- পাশে ঘুরে বেড়াবো আর সেন্টমার্টিনের সুন্দর্য উপভোগ করে ,রাতে রিসোর্টে থাকা।
৩য় দিনঃ
সকাল ৮টাঃ রিসোর্টে সকালের নাস্তা সেরে বিচের পাশে নিজপর মত সময় কাটিয়ে দুপুরে খাবারের মেন্যুতে থাকছে সামুদ্রিক মাছ অথবা মুরগী। লাঞ্চ এর পর ৩টাঃ টেকনাফে ফিরতি যাত্রা। ফেরার পথে সন্ধ্যায় জাহাজ থেকেই দেখা যাবে নাফের বুকে অস্তগামী লাল সূর্য।সন্ধ্যা ৬টাঃ জেটিতে জাহাজ ভিড়বে। খুব কাছেই হাঁটা দূরত্বে থাকছে বাস কাউন্টার।সন্ধ্যা ৭টাঃ যাত্রা শুরু। হাইওয়েতে বাস ছুটবে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্য। সারা রাত বাস জার্নি।
৪র্থ দিন:
ভোরে খাগড়াছড়ি পৌছাবো।খাগড়াছড়িতে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করব, তারপর রিজার্ভ জীপে করে সাজেকের উদ্দেশ্যে যাত্রা।জীপে করে আঁকাবাঁকা রাস্তায় সাজেক যাওয়ার জার্নিটা আপনার জীবনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।যাওয়ার পথে জীপ থেকে যে দিকে আপনার দুচোখ যাবে শুধু দেখবেন সবুজ আর সবুজ।সাজেক পৌঁছে ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম করব।দুপুরের খাবারের পর ৩.০০ -৪.০০ টা সাজেক থেকে কংলাক যাত্রা।শেষ বিকেলে হেলিপ্যাডে আড্ডা,রাত ৯ টায় সাজেকে বার বি কিউ পার্টি। রাতে সাজেক থাকা।
৫ম দিনঃ
সকাল ৭ টা পর্যন্ত